প্রাগৈতিহাসিক যুগের ভারতের ইতিহাস: PDF


মানবসংস্কৃতির প্রারম্ভকাল থেকে শুরু করে লিখিত উপাদানের প্রাপ্তিকালের মধ্যবর্তী সময়কালকে বলা হয় ‘প্রাগৈতিহাসিক যুগ’। এক কথায়, যে যুগের কোনো লিখিত ঐতিহাসিক উপাদান পাওয়া যায় না সেই যুগকে ‘প্রাগৈতিহাসিক যুগ’ বলা হয়।

১৮৩০ -এর দশকে ফরাসি প্রত্নতত্ত্ববিদ পল তুর্নাল দক্ষিণ ফ্রান্সের গুহায় প্রাপ্ত প্রাচীন নিদর্শনগুলির বিবরণ দিতে গিয়ে সর্বপ্রথম প্রাক্‌-ইতিহাস কথাটি ব্যবহার করেন এবং এটি ইংরেজি ভাষায় প্রথম ব্যবহার করেন ড্যানিয়েল উইলসন, ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দে।

প্রাগৈতিহাসিক যুগের ইতিহাসের উপাদান:
এসময় মানুষ লিপি বা অক্ষরের ব্যবহার জানত না, তাই এসময়ের কোনো লিখিত বিবরণ নেই। এ যুগের মানুষের ব্যবহৃত হাতিয়ার, বাসস্থান, মৃৎশিল্প, গৃহস্থালির সরঞ্জাম প্রভৃতি অর্থাৎ কেবলমাত্র প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদানের ওপর ভিত্তি করেই এ যুগের ইতিহাস রচিত হয়। ভারতে হরপ্পা সভ্যতার পূর্বের কোনো লিখিত ঐতিহাসিক উপাদান পাওয়া যায়নি বলে প্রাক্-হরপ্পা যুগ ছিল প্রাগৈতিহাসিক যুগ। প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষ বলতে গুহামানব এবং জন্তু বলতে ডাইনোসরদের উদাহরণ দেওয়া যায়।

প্রাগৈতিহাসিক যুগের শ্রেণীবিভাগ:
বিভিন্ন প্রত্নতত্ত্ববিদ পাথরে নির্মিত হাতিয়ারের ক্রমোন্নতি লক্ষ করে প্রাগৈতিহাসিক যুগকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন:—
  • প্রাচীন প্রস্তর যুগ (Palaeolithic Age)।
  • মধ্য প্রস্তর যুগ (Mesolithic Age)।
  • নব্য প্রস্তর যুগ (Neolithic Age)।

আরো বিস্তারিতভাবে পড়তে নিচের PDF টি দেখুন—

0 মন্তব্যসমূহ